
মায়ের সেইসব জিনিস দিয়ে সজলকাকা’র পরামর্শে তেমুর রিক্সা কিনে চালাতে শুরু করলো। রিক্সা কিনে বাকি টাকা ব্যাংকে জমা রেখেছিলো। একা হলেও কোনোমতে বাঁচতে তো হবেই। বস্তির সবাই মিলে ওকে অনেক সাহায্য করেছে সবসময়। মায়ের কথা রোজ রাতেই মনে পড়ে তেমুরের। খুব নিঃসঙ্গতা বোধ হয় তখন। তারপর একদিন এক বর্ষার রাতে রিক্সা চালাতে গিয়ে অন্ধকারে অসাবধানে হাই ড্রেনের মধ্যে পড়ে যায়।
মতামত দিন